বাংলা কৌতুক
ছেলে স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে কলেজে উঠছে। বাবা ভীষণ খুশি। আনন্দের আতিশয্যে বাবা বলেই ফেললেন, ‘তুই স্কুল পাস করেছিস। সেই খুশিতে আজ থেকে তোকে ক্লাবে যাওয়ার অনুমতি দিলাম।’
স্কুলপড়ুয়া ছেলেটা তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখল, ‘ক্লাসরুমে বসে বসে ফেসবুকিং করছি। হা হা…কী মজা।’
রোগী: ডাক্তার সাহেব, দীর্ঘ জীবন পাওয়া যাবে—এমন কোনো ওষুধ আছে?
রাস্তায় দ্রুত গাড়ি চালানোর কারণে এক তরুণকে পুলিশ অফিসার আটক করেছেন। লোকটার শুধু একটাই কথা, ‘আগে আমার কথা তো শুনুন।’
শিক্ষক: বল তো, আমরা কীভাবে আমাদের স্কুলটাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে পারি?
মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল দুটি গাড়ি। একটির চালক অফিসের বস, অন্যটি চালাচ্ছিলেন অফিসের এক কর্মচারী। চলতে চলতে বস একসময় চেষ্টা করছিলেন, কর্মচারীর গাড়িটি ওভারটেক করে সামনে চলে যেতে। কর্মচারী গাড়ির জানালা দিয়ে মাথা বের করে চিৎকার করে বললেন, ‘গরু!’
প্রচণ্ড দুর্যোগের সময় এক নাবিক জাহাজের সর্দারের জীবন বাঁচাল।
স্ত্রী: বলো তো, স্বামী ও গাধার মধ্যে পার্থক্য কী?
এক ভদ্রলোক জুয়েলারির দোকানে গিয়ে প্রেমিকাকে উপহার দেওয়ার জন্য সবচেয়ে দামি ব্রেসলেট চাইলেন।
স্ত্রী: কী করছ?
এক অফিসের কর্মচারীরা সবাই পৌঁছে যান একদম ঠিক সময়ে।
এক অফিসের বস কেবল বিবাহিত লোকদেরই নিয়োগ দেন। একদিন তাঁর বউ তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘তুমি কেবল বিবাহিতদেরই নিয়োগ দাও কেন?’
বসের সঙ্গে ফোনে কথা হচ্ছে কর্মচারীর।
অফিসের নতুন বড়কর্তা কাজের ব্যাপারে খুব কড়া। কাউকে একবিন্দু ছাড় দেন না। চাকরির প্রথম সপ্তাহেই একদিন খেপে গেলেন তিনি। রেগেমেগে রুম থেকে বেরিয়েই এক লোককে পাকড়াও করলেন। অফিসের সবার সামনে চিৎকার করে বললেন, ‘সপ্তাহে কত টাকা মাইনে পাও তুমি, শুনি?’
সজীবের উচ্চতা পাঁচ ফুট। সে গেছে পাত্রী দেখতে।
মা ও ছেলের মধ্যে চ্যাটে কথোপকথন চলছে।
পল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, ‘পল্টু’।
লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন তমাল, বিয়ে করার পরপরই আমি জানতে পেরেছি, সুখ কী জিনিস। কিন্তু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে…!
প্রেমিকার জন্য আংটি কিনতে জুয়েলারির দোকানে গেছে নাহিন।
বনের ভেতর এক বাঘের বিয়ে। সেই খুশিতে বনের সব পশুই নাচ-গান শুরু করেছে। বনের এক কোণায় একটা গাধার নাচ দেখে এক বাঁদর তাকে জিজ্ঞেস করলো, ‘আরে গাধা ভাই, তুমি অযথা নাচছো কেন?’
দুই বোন। মায়া ও ছায়া। বুলবুল ভালবাসে মায়াকে। কিন্তু কথাটা মুখ ফুটে বলতে সাহস পায় না। একদিন খুব সাহস করে মায়ার হাত ধরে বলল, মায়া তুমি ছায়ার কাছ থেকে আমার একটা কথার জবাব এনে দেবে?
বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো:
রণন আর নাছের দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে।
দুই বিবাহিত বন্ধু বিল্টু আর দুবলোর মধ্যে কথা হচ্ছে—
দুই বন্ধু রঞ্জু আর সঞ্জুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
বাজার করার মাঝখানে স্ত্রী রাগ করে চলে গেছে। কিছুতেই তাকে আর খুঁজে পাচ্ছে না তপু। অনেক খোঁজাখুঁজির পর স্ত্রীকে না পেয়ে তপু এক মহিলার হাত ধরে অনুনয়-বিনয় করে বলল, ‘দয়া করে কিছুক্ষণের জন্য আমার সঙ্গে একটু কথা বলবেন?’
ফাস্টফুড আছে, স্লো ফুড নেই কেন?
একদল বাচ্চা হৈচৈ করে বল খেলছে । আরেকটা বাচ্চা একপাশে একা দাঁড়িয়ে আছে । এক মনোবিজ্ঞানী দেখলেন এই বাচ্চাটা বিষন্নতা আর দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছে । মনোবিজ্ঞানী মনে মনে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন এই বাচ্চাকে কাউন্সিলিং-এর মাধ্যমে চিকিৎসা করে রোগমুক্ত করার চেষ্টা করবেন । তিনি কাছে গিয়ে তাকে বললেন- “তুমি আমার বন্ধু হবে ?”
প্রশ্ন: ভালোবাসার জন্ম কোথায়?
শিক্ষক ক্লাসে বলছেন, ‘আজ রাতে যে ফাইনাল খেলা হবে আমি তাতে “এ” দলকে সমর্থন করছি। তোমাদের মধ্যে যারা “এ” দলকে সমর্থন করছ, তারা হাত তোলো।’
ম্যাডাম: রোকন, তুমি হোম ওয়ার্ক নিয়ে আসোনি কেন?
স্কুলের পরীক্ষায় প্রশ্ন এসেছে, ‘লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে লন্ডনের দূরত্ব ৮০০০ কিলোমিটার। একজন লোক লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে গাড়িতে ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার বেগে লন্ডন রওনা হলো এবং অপর এক ব্যক্তি লন্ডন থেকে গাড়িতে ১৬০ কিলোমিটার বেগে লস অ্যাঞ্জেলেসে রওনা হলো। তাদের দুজনের কোথায় দেখা হবে?’
প্রশ্ন: গুহামানবদের জন্য স্কুলের পড়ালেখা সহজ ছিল কেন?
প্রশ্ন: কোন প্রশ্নের উত্তরে কখনো ‘হ্যাঁ’ বলা যায় না?
Subscribe to:
Posts (Atom)
-
পরিখা সুকান্ত ভট্টাচার্য স্বচ্ছ রাত্রি এনেছে প্লাবন , উষ্ণ নিবিড় ধুলিদাপটের মরুচ্ছায়ায় ঘনায় নীল। ক্লান্ত...
-
আমার জীবন মহাদেব সাহা আমার জীবন আমি ছড়াতে ছড়াতে এসেছি এখানে, আমি কিছুই রাখিনি- কুড়াইনি তার একটিও ছেঁড়া পাতা, হাওয়ায় হাওয়ায় উ...
No comments:
New comments are not allowed.