মিথ্যুক বউ
১ম বন্ধুঃ দোস্ত, আমার বউটারে আর বিশ্বাস নাই। খালি মিথ্যা কথা কয়। কী যে করি!
২য় বন্ধুঃ কেন, কী হইছে দোস্ত?
১ম বন্ধুঃ আর কইস না। কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ ঘরে নাই। দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম, কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছিল।
২য় বন্ধুঃ হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী হইল?
১ম বন্ধুঃ আরে তার বোনতো রাতে আমার লগে ছিল।
২য় বন্ধুঃ কেন, কী হইছে দোস্ত?
১ম বন্ধুঃ আর কইস না। কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ ঘরে নাই। দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম, কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছিল।
২য় বন্ধুঃ হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী হইল?
১ম বন্ধুঃ আরে তার বোনতো রাতে আমার লগে ছিল।
সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি
রাজধানীতে দুপুরে বাসায় কেউ নেই। এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলে গোসল করছেন। এমন সময় বাসার কলিং বেল বাজল। মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দিবো ভিক্ষা দেওয়া যাবেনা। মহিলা দরজার ফুটা দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবেনা আমি ল্যাংটা। দরজা খুলে-
মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি?
অন্ধ রাজুঃ জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু?
অন্ধ রাজুঃ খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।
মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি?
অন্ধ রাজুঃ জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু?
অন্ধ রাজুঃ খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।
বউয়ের রাগের কারণ
বউকে নিয়ে ক্রিকেট খেলা দেখতে গেছি। একটা করে ব্যাটসম্যান যাচ্ছে আর মিনিট পাঁচেক খেলেই আউট হয়ে ফিরে আসছে। শেষ তো আমার মাথাই নষ্ট। গেলাম রাগ হয়ে। ধ্যাত একটা প্লেয়ারও ভালো না। চলো বাসায় যাই।
সাথে সাথে বউ বলল, দেখলে রাগটা কেনো হয়?
<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-6093789108089551" crossorigin="anonymous"></script>
সাথে সাথে বউ বলল, দেখলে রাগটা কেনো হয়?
<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-6093789108089551" crossorigin="anonymous"></script>
ভাবী জানে কেমনে
অফিস থেকে ফেরার সময় রেললাইনের পাশে অনেক লোকের জটলা দেখে উকি দেন, সাব্বির ভাই। দেখেন ট্রেনের নীচে পড়ে একটি লোক মারা গেছে এবং তার চেহারা ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। চেনাই যাচ্ছেনা। কেবল ১১ ইঞ্চি লম্বা পুরুষাংটি একদম অক্ষত আছে। সবাই বলছে এটা দিয়েতো আর লোক চেনা যাবেনা।
সাব্বির ভাই মন খারাপ করে বাসায় ফিরে বউকে বলেছেন, জানো একটা এক্সিডেন্ট দেখলাম ঐ নাখালপাড়া রেললাইনের ওখানে।
ভাবী বললো কি হয়েছে, কিভাবে হয়েছে? সাব্বির ভাই বললো, দুঘটনার শিকার লোকটিকে কেউ চিনতেই পারছেনা, সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। কিন্তু লোকটির ১১ ইঞ্চি লিংগটা অক্ষত আছে। এই কথা শুনা মাত্র ভাবী চিৎকার করে বললো, হায় আল্লাহ! পরশ মারা গেছে?
সাব্বির ভাই মন খারাপ করে বাসায় ফিরে বউকে বলেছেন, জানো একটা এক্সিডেন্ট দেখলাম ঐ নাখালপাড়া রেললাইনের ওখানে।
ভাবী বললো কি হয়েছে, কিভাবে হয়েছে? সাব্বির ভাই বললো, দুঘটনার শিকার লোকটিকে কেউ চিনতেই পারছেনা, সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। কিন্তু লোকটির ১১ ইঞ্চি লিংগটা অক্ষত আছে। এই কথা শুনা মাত্র ভাবী চিৎকার করে বললো, হায় আল্লাহ! পরশ মারা গেছে?
প্রথমে যা ভেবেছিলেন
এক অনুষ্ঠানে এক জোকার এসেছে লোক হাসানোর জন্য। সে তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে সবাইকে জিজ্ঞেস করল, বলেন তো আমি কি ধরেছি?
সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।
জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না। আমি এই কলম ধরে ছিলাম।
তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো। বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?
একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল। কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।
জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল। বলল, হয় নি। এবারে আপনারা প্রথমে যা ধরার কথা ভেবেছিলেন সেটাই ধরেছি।
সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।
জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না। আমি এই কলম ধরে ছিলাম।
তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো। বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?
একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল। কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।
জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল। বলল, হয় নি। এবারে আপনারা প্রথমে যা ধরার কথা ভেবেছিলেন সেটাই ধরেছি।
ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত
চায়ের দোকানে আড্ডা হচ্ছে। এক লোক বললেন, ঘটনা শুনেছেন। গত রাতে আমাদের এলাকার মজনু সাহেব বাড়িতে ফিরে দেখেন, তার স্ত্রী তার এক বন্ধুর সঙ্গে শুয়ে আছেন। তিনি রাগ দমাতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গে রিভলবার বের করে গুলি করে দু’জনকেই মেরে নিজেও আত্মহত্যা করলেন।
পাশে বসে থাকা রাকিব সাহেব বললেন, এটা তো তেমন কিছুই নয়, ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত।
লোকটি বললেন, কি বলেন? এক সাথে ট্রিপল ট্রাজেডি, আর আপনি বলছেন কিছুই না, আরো সাংঘাতিক হতে পারত? তো এর চেয়ে আর কি সাংঘাতিক হতে পারত?
রাকিব সাহেবঃ গতকাল যদি সোমবার না হয়ে বৃহস্পতিবার হতো তাহলে ঐ গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো।
পাশে বসে থাকা রাকিব সাহেব বললেন, এটা তো তেমন কিছুই নয়, ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত।
লোকটি বললেন, কি বলেন? এক সাথে ট্রিপল ট্রাজেডি, আর আপনি বলছেন কিছুই না, আরো সাংঘাতিক হতে পারত? তো এর চেয়ে আর কি সাংঘাতিক হতে পারত?
রাকিব সাহেবঃ গতকাল যদি সোমবার না হয়ে বৃহস্পতিবার হতো তাহলে ঐ গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো।
আপনি তো জানেন…
বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। আরশাদের বুয়া বলিয়া কথা।
সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা।”
সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা।”
আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না
বিদেশ থেকে দুবছর পর বাড়ি ফিরে হাসান দেখল তার বউয়ের কোলে ছয় মাসের একটা বাচ্চা।
হাসান বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
: কার আবার, আমার।
: কী! বল, তার নাম বল! কে আমার এত সর্বনাশ করেছে!
বউ চুপ।
: বল, কে সে? নিশ্চয়ই শয়তান জামাল!
: না
: তা হলে নিশ্চয়ই শয়তান জাফর!
: না, তাও না।
: তা হলে কে?
: তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না।
হাসান বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
: কার আবার, আমার।
: কী! বল, তার নাম বল! কে আমার এত সর্বনাশ করেছে!
বউ চুপ।
: বল, কে সে? নিশ্চয়ই শয়তান জামাল!
: না
: তা হলে নিশ্চয়ই শয়তান জাফর!
: না, তাও না।
: তা হলে কে?
: তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না।
বউকে মারাই সহজ
বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন। কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?
আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু। সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।
আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু। সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।
সেন্স অব হিউমার
রাত্রিবেলা। সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলে স্ত্রী স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরে বলল, এই বলনা আমার কোন জিনিসটা তোমার খুব ভালো লাগে? আমার সুন্দর চেহারার মুখটা নাকি আমার সেক্সি বডিটা?
স্বামী কিছুক্ষণ স্ত্রীর মুখ ও শরীরের দিকে চোখ বুলিয়ে তারপর বলল, তোমার সেন্স অব হিউমার!
স্বামী কিছুক্ষণ স্ত্রীর মুখ ও শরীরের দিকে চোখ বুলিয়ে তারপর বলল, তোমার সেন্স অব হিউমার!
সারপ্রাইজ গিফট
:
তোর স্যুটটা তো বেশ সুন্দর। কোথায় পেলি?
: এটা আমার স্ত্রী আমাকে দিয়েছে একটা সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে।
: কেমন সারপ্রাইজ গিফট?
: আমি অফিস থেকে ফিরে দেখি সোফার উপর এই স্যুটটা পড়ে আছে।
: এটা আমার স্ত্রী আমাকে দিয়েছে একটা সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে।
: কেমন সারপ্রাইজ গিফট?
: আমি অফিস থেকে ফিরে দেখি সোফার উপর এই স্যুটটা পড়ে আছে।
আর না ঘুরে
স্বামী: ঢুকছে?
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: ব্যাথা পাও?
স্ত্রী: না
স্বামী: ভালো লাগছে?
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: ব্যাথা পাও?
স্ত্রী: না
স্বামী: ভালো লাগছে?
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।
অভাব
একটা পিচ্চি ছেলে আরেকটি পিচ্চি মেয়ে পাশাপাশি দুইটি বাড়িতে থাকে। ছেলেটির মা ছেলেটিকে একদিন একটা ফুটবল কিনে দিল। ছেলেটি সেটা মেয়েটিকে দেখালে মেয়েটি বলল আমাকে খেলতে নাও। ছেলেটি বলল, ‘এটা ছেলেদের খেলা। তুমি খেলতে পারবে না।’
মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল। পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।
ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থ
া করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’
কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।
ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও, পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’
পরের দিনে মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘মা বলেছে যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না।’
মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল। পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।
ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থ
া করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’
কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।
ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও, পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’
পরের দিনে মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘মা বলেছে যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না।’
শুরুর লগেই শ্যাষ
এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে: ছার, আমার ইজ্জত লুইট্যা লইসে এক বজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফিল আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফিল?
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই শ্যাষ।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফিল আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফিল?
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই শ্যাষ।
মেয়ে আর বাচ্চাদের মধ্যে পার্থক্য
পদা: বলতো গদা, ছোট ললিপপ পেলে কারা সবচেয়ে বেশি সুখী হয়?
গদা: কারা?
পদা: বাচ্চারা। আর কারা সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়?
গদা: কারা?
পদা: মেয়েরা!
গদা: কারা?
পদা: বাচ্চারা। আর কারা সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়?
গদা: কারা?
পদা: মেয়েরা!
পুরাই মাথা খারাপ অবস্থা
স্বামী বাইরে থাকে। পুরাই মাথা খারাপ অবস্থা। ফোন করে স্ত্রীকে অনেক আদর করল। আদর করার এক পর্যায়ে স্ত্রীকে বলল একটা ফুল বডির ছবি এমএমএস করে পাঠাতে। ফুল ন্যাকেড!
স্ত্রী স্বামীর কথা মত ছবি পাঠাল। বিছানায় শোয়া। ফুল ন্যাকেড। হাতে কোন ফোন নাই।
স্ত্রী স্বামীর কথা মত ছবি পাঠাল। বিছানায় শোয়া। ফুল ন্যাকেড। হাতে কোন ফোন নাই।
জামাই হওয়ার উপায়
:
তো, তুমি আমাদের মেয়েকে বিয়ে করে আমাদের জামাই হতে চাও?
: আসলে ঠিক তা নয়। তবে বিয়ে না করে অন্য ভাবে জামাই হওয়ার উপায় থাকলে বলতে পারেন।
: আসলে ঠিক তা নয়। তবে বিয়ে না করে অন্য ভাবে জামাই হওয়ার উপায় থাকলে বলতে পারেন।
এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া
পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম।
যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।
এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা ।
ব্যবসায়ী সভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন :
১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।
২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।
৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে ,
কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা ।
কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন:
১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে?
২) এ্যাপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে?
৩) এ্যাপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।
তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে।
যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।
এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা ।
ব্যবসায়ী সভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন :
১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।
২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।
৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে ,
কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা ।
কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন:
১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে?
২) এ্যাপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে?
৩) এ্যাপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।
তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে।
জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে
প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?
সেই কুটিকালে সেঞ্চুরী মারছে
এক ট্রাইনেশান প্রোগ্রামে ঈভা রহমানের গান চলতাসিলো। বেশী বোরিং লাগায় জয়সুরিয়া, শেওবাগ আর আছড়াফুলের বউ গল্প শুরু করসে। শেওবাগের বউয়ের আবার জামাইর মতো মুখ পাতলা। সে জয়সুরিয়ার বউরে কইলো: আপনের হাসব্যান্ড তো বুইড়া হইয়া গেসে, তার গায়ে কি কুনু শক্তি আছে?
জয়সুরিয়ার বউয়ের প্রেসটিজে লাগসে তার হাসব্যান্ডরে বুইড়া কইসে। সে উত্তর দিলো: ওহে মুখরা রমণী, ভুইল্যা যাইয়োনা, সে কিন্তু অলরাউরান্ডার ব্যাটে (!) না পারলে ঠিকই বলে(!) পুষাইয়া দেয়।
শেওবাগের বউ কয়: আমার হাসব্যান্ড কিন্তু হার্ডহিটার। তার স্ট্রোকগুলান (!)….. আহ হা হা হা বলার মতো না।
আশরাফিলের বউ চিন্তা করতাসে, এইরে খাইসে। আমার জামাইতো এর কোনোটাই না, আমি কি কই? বড়ই শরমের কতা। সে এট্টু চিন্তা কইরা গলা খাকরি দিয়া কইলো: আমার হাসব্যান্ডও কিন্তু কম না। সেই কুটিকালে সেঞ্চুরী মারছে। এখন বুঝেন, তার বিচি কখন পাঁকসে।
জয়সুরিয়ার বউয়ের প্রেসটিজে লাগসে তার হাসব্যান্ডরে বুইড়া কইসে। সে উত্তর দিলো: ওহে মুখরা রমণী, ভুইল্যা যাইয়োনা, সে কিন্তু অলরাউরান্ডার ব্যাটে (!) না পারলে ঠিকই বলে(!) পুষাইয়া দেয়।
শেওবাগের বউ কয়: আমার হাসব্যান্ড কিন্তু হার্ডহিটার। তার স্ট্রোকগুলান (!)….. আহ হা হা হা বলার মতো না।
আশরাফিলের বউ চিন্তা করতাসে, এইরে খাইসে। আমার জামাইতো এর কোনোটাই না, আমি কি কই? বড়ই শরমের কতা। সে এট্টু চিন্তা কইরা গলা খাকরি দিয়া কইলো: আমার হাসব্যান্ডও কিন্তু কম না। সেই কুটিকালে সেঞ্চুরী মারছে। এখন বুঝেন, তার বিচি কখন পাঁকসে।
নগ্ন মেয়ে দেখলে জমে পাথর
দুইটা বালক একদিন খেলতে খেলতে সাগর পাড়ে চলে এল। সেখানে তারা দেখতে পেল স্বল্পবসনা মেয়েরা রৌদ্রস্নানরত। হঠাত একটা বালক পিছন দিকে দৌড়ে পালাতে লাগল। অন্য বালকটি বুঝতে পারল না তার কি হয়েছে এবং কেন এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছে। সে তার পিছন পিছন আরো জোরে দৌড়ে এসে তাকে ধরে ফেলল।
- কিরে, এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছিস কেন?
- মা বলেছিল আমি যখন নগ্ন মেয়ে দেখব, তখন জমে পাথর হয়ে যাব।
- আরে তোর মা তোকে ভয় দেখিয়েছে।
- নারে, মেয়েদের দেখা মাত্রই একটা জায়গায় শক্ত হতে শুরু করছিল।
স্বামী : বৌ
- কিরে, এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছিস কেন?
- মা বলেছিল আমি যখন নগ্ন মেয়ে দেখব, তখন জমে পাথর হয়ে যাব।
- আরে তোর মা তোকে ভয় দেখিয়েছে।
- নারে, মেয়েদের দেখা মাত্রই একটা জায়গায় শক্ত হতে শুরু করছিল।
স্বামী : বৌ
স্বামী : বৌ , আমি যদি অপারেশন থিয়েটারে মারা যাই , তাহলে অপারেশনে থাকা ডাক্তারকে তুমি বিয়ে করে নিয়ো |
স্ত্রী : এরকম টা আমি কেন করব ? ? ?
স্বামী : . . . .
, ,
তাইলে কি করমু ? ওরে ক্ষমা কইরে দিমু ! ! !
জোকস বুঝলে লাইক মাস্ট !
স্ত্রী : এরকম টা আমি কেন করব ? ? ?
স্বামী : . . . .
, ,
তাইলে কি করমু ? ওরে ক্ষমা কইরে দিমু ! ! !
জোকস বুঝলে লাইক মাস্ট !
ভার্সিটির হলের খাওয়া দাওয়া তিন আইটেমে সীমাবদ্ধ।মুরগী।মাছ। অথবা মাংস। প্রতিটাই ছোট্ট এক পিস করে।
আম্মাও জানেন। তবু গত চার বছর ধরে প্রতিবেলায় ফোন দিয়ে যে প্রশ্ন দুটো তিনি করবেনই সেগুলো হলো:
‘‘খেয়েছিস? কি দিয়ে খেয়েছিস?’’
জবাব শুনে মা প্রতিবেলায় কষ্ট পান। তবু তার শোনাই লাগবে। আমিও পালটা প্রশ্ন করি। বাসায় ভালো কিছু রান্না হলে মা বলতে লজ্জা পান। যেনো আমি বাসায় না থাকা অবস্থায় ভালো আইটেম রান্না করাটা বিরাট অন্যায় !
আবার অজুহাতও দেন ! আজ মেহমান এসেছিলোতো- তাই এইটা করেছি। আজ দুপুরের রান্নাটা খেয়ে একেবারে রুচি চলে গেছেতো- তাই এইটা করেছি। ছোটবোনের কাছে শুনেছি যেদিন আমার প্রিয় কোনো আইটেম রান্না হয় সেদিন ডাইনিং এ বসলেই মার মন খারাপ হয়ে যায় !
এমনই কোনো একদিন আমার শুধু এক পিস মাছ দিতে ভাত খাওয়ার কথা শুনে সাথে সাথে মায়ের চোখে পানি এসে গিয়েছিলো। এটাও বোনের কাছে শোনা।
অবশ্য জিজ্ঞেস করলে মা স্বীকার করেন না।
সত্যিই পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজটা হলো মা হওয়া। এ কাজে কোনো সাপ্তাহিক ছুটি নেই, কোনো বেতন নেই,
বোনাস নেই, পদোন্নতি নেই, প্রোমোশন নেই। তবু কিভাবে যে মায়েরা এই কাজটা সারাজীবন করে যান বুঝি না! শুধু কাজটা করে মায়ের মুখে তৃপ্তির হাসি দেখে বুঝি- সবচেয়ে কঠিন এই কাজটাই হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম কাজ।
লিখা#শাহজাহান সিরাজ
আম্মাও জানেন। তবু গত চার বছর ধরে প্রতিবেলায় ফোন দিয়ে যে প্রশ্ন দুটো তিনি করবেনই সেগুলো হলো:
‘‘খেয়েছিস? কি দিয়ে খেয়েছিস?’’
জবাব শুনে মা প্রতিবেলায় কষ্ট পান। তবু তার শোনাই লাগবে। আমিও পালটা প্রশ্ন করি। বাসায় ভালো কিছু রান্না হলে মা বলতে লজ্জা পান। যেনো আমি বাসায় না থাকা অবস্থায় ভালো আইটেম রান্না করাটা বিরাট অন্যায় !
আবার অজুহাতও দেন ! আজ মেহমান এসেছিলোতো- তাই এইটা করেছি। আজ দুপুরের রান্নাটা খেয়ে একেবারে রুচি চলে গেছেতো- তাই এইটা করেছি। ছোটবোনের কাছে শুনেছি যেদিন আমার প্রিয় কোনো আইটেম রান্না হয় সেদিন ডাইনিং এ বসলেই মার মন খারাপ হয়ে যায় !
এমনই কোনো একদিন আমার শুধু এক পিস মাছ দিতে ভাত খাওয়ার কথা শুনে সাথে সাথে মায়ের চোখে পানি এসে গিয়েছিলো। এটাও বোনের কাছে শোনা।
অবশ্য জিজ্ঞেস করলে মা স্বীকার করেন না।
সত্যিই পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজটা হলো মা হওয়া। এ কাজে কোনো সাপ্তাহিক ছুটি নেই, কোনো বেতন নেই,
বোনাস নেই, পদোন্নতি নেই, প্রোমোশন নেই। তবু কিভাবে যে মায়েরা এই কাজটা সারাজীবন করে যান বুঝি না! শুধু কাজটা করে মায়ের মুখে তৃপ্তির হাসি দেখে বুঝি- সবচেয়ে কঠিন এই কাজটাই হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম কাজ।
লিখা#শাহজাহান সিরাজ
এক বার আমার গার্লফ্রেন্ড আমকে ফোন দিয়ে ওর বাসায়
যেতে বলল
.আমি গেলাম,গিয়ে বেল বাজালাম,ওর ছোট বোন দরজা খুলল
এবং বলল.....
.
.ঘরে কেও নাই, আমি একা
.
.আমি একটা হাসি দিলাম,এবং আমি ঘর থেকে বের হয়ে আমার
বাইক এর দিকে গেলাম......
.
.ঠিক সেই সময় তার পুরো ফেমিলি বার হয়ে আসল,এবং আমার
ভদ্রতার অনেক প্রশংসা করল....
.
.কিন্তু আমি তো বাইক টা লক করে দিতে যাচ্ছিলাম
যেতে বলল
.আমি গেলাম,গিয়ে বেল বাজালাম,ওর ছোট বোন দরজা খুলল
এবং বলল.....
.
.ঘরে কেও নাই, আমি একা
.
.আমি একটা হাসি দিলাম,এবং আমি ঘর থেকে বের হয়ে আমার
বাইক এর দিকে গেলাম......
.
.ঠিক সেই সময় তার পুরো ফেমিলি বার হয়ে আসল,এবং আমার
ভদ্রতার অনেক প্রশংসা করল....
.
.কিন্তু আমি তো বাইক টা লক করে দিতে যাচ্ছিলাম
ছেলেপক্ষ গেছে মেয়েপক্ষের বাড়িতে। কথা বার্তার এক পর্যায়ে ছেলে-
মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল।
মেয়ে: তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন?
ছেলে: সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।
মেয়ে: কি ইচ্ছা?
ছেলে: আপনার সাথে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো।
মেয়ে: উফফ! আপনি কি রোম্যানটিক!
মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল।
মেয়ে: তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন?
ছেলে: সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।
মেয়ে: কি ইচ্ছা?
ছেলে: আপনার সাথে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো।
মেয়ে: উফফ! আপনি কি রোম্যানটিক!
ছেলে: ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেইটা না।
আপনি যেই পরিমান ময়দা মেখেছেন, বৃষ্টিতে নাভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা যাবেনা।
ভালো লাগলে লাইক মাষ্ট
আপনি যেই পরিমান ময়দা মেখেছেন, বৃষ্টিতে নাভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা যাবেনা।
ভালো লাগলে লাইক মাষ্ট
আর্জেন্টিনা এবং ফ্রান্সই পৃথিবীর দুইটা মাত্র দেশ যাদের ফিফা আয়োজিত তিনটি বড় টুর্নামেন্টের (বিশ্বকাপ, অলিম্পিক স্বর্ণ, এবং কনফেডারেশনস কাপ) শিরোপাই আছে।
ব্রাজিল কখনো অলিম্পিক জেতেনি এবং উরুগুয়ে, ইতালিআর স্পেন বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক জিতলেও কখনো কনফেডারেশনস জেতেনি।
আর্জেন্টিনা আর ফ্রান্সের সাথে নাম লিখানোর সুযোগ এইবার উরুগুয়ে, ইতালিআর স্পেনের।
ব্রাজিল কখনো অলিম্পিক জেতেনি এবং উরুগুয়ে, ইতালিআর স্পেন বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক জিতলেও কখনো কনফেডারেশনস জেতেনি।
আর্জেন্টিনা আর ফ্রান্সের সাথে নাম লিখানোর সুযোগ এইবার উরুগুয়ে, ইতালিআর স্পেনের।
নরকে বসে এক লোক শয়তানকে বলছে,
'' আমি কি আমার স্ত্রীকে একটা কল করতে পারি? তোমার মোবাইলটা দিবে? ''
শয়তান মেবাইল দিলো, এবং লোকটা কয়েক মিনিট কথা বলে শয়তানকে মোবাইলটা ফিরিয়ে দিলো।
এরপর লোকটা বললো,
''তোমাকে ফোন কল বাবদ কত টাকা দিতে হবে?''
তখন শয়তানের জবাবঃ লাগবে না। নরক থেকে নরক কলরেট টোটালি ফ্রি
'' আমি কি আমার স্ত্রীকে একটা কল করতে পারি? তোমার মোবাইলটা দিবে? ''
শয়তান মেবাইল দিলো, এবং লোকটা কয়েক মিনিট কথা বলে শয়তানকে মোবাইলটা ফিরিয়ে দিলো।
এরপর লোকটা বললো,
''তোমাকে ফোন কল বাবদ কত টাকা দিতে হবে?''
তখন শয়তানের জবাবঃ লাগবে না। নরক থেকে নরক কলরেট টোটালি ফ্রি
২০৫০ সালের কোন এক ছুটির দিনে ঘুম
থেকে উঠে যখন খবরের কাগজ
হাতে নিবেন,
তখন সেখানে কি কি খবর
থাকতে পারে???
চলুন দেখে নেই—
.
.
.
.
.→ প্রত্যেক
বুয়াকে একটি করে এপার্টম্যান্ট ও
একটি করে গাড়ি দেওয়ার
দাবিতে আগামীকাল সারাদেশে হরতাল
ডেকেছে ‘কাজের বুয়া কল্যাণ সমিতি’ !!!
→ ইউরোপের বাজারে বিক্রির
শীর্ষে আছে বাংলাদেশের ‘সুরাইয়া’
ব্র্যান্ডের উইন্ডোজ ফোন !!!
→ নকল হইতে সাবধান! নকল
হইতে সাবধান! চীনের তৈরি নকল গরু-
খাসিতে কোরবানীর পশূর হাট সয়লাব !!!
→ অনন্ত জলিল তার নতুন ছবির গানের
শ্যুটিং করতে চাঁদে গেছেন !!!
→ মানুষের সাথে রোবটের বিয়ের
অনুমোদন দিয়েছে ২০টি দেশ !!!
→ কে হবে এবারের
ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার? মেসির
নাতি নাকি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর
নাতি ???
→ ক্যাটরিনার নাতনীর সাথে সালমান
খানের নতুন মুভি রিলিজ হয়েছে . . .
‘দাবাঙ-২০’ !!!
→ ৩৮তম বর্ষে পদার্পণ
করেছে,
<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-6093789108089551" crossorigin="anonymous"></script>
থেকে উঠে যখন খবরের কাগজ
হাতে নিবেন,
তখন সেখানে কি কি খবর
থাকতে পারে???
চলুন দেখে নেই—
.
.
.
.
.→ প্রত্যেক
বুয়াকে একটি করে এপার্টম্যান্ট ও
একটি করে গাড়ি দেওয়ার
দাবিতে আগামীকাল সারাদেশে হরতাল
ডেকেছে ‘কাজের বুয়া কল্যাণ সমিতি’ !!!
→ ইউরোপের বাজারে বিক্রির
শীর্ষে আছে বাংলাদেশের ‘সুরাইয়া’
ব্র্যান্ডের উইন্ডোজ ফোন !!!
→ নকল হইতে সাবধান! নকল
হইতে সাবধান! চীনের তৈরি নকল গরু-
খাসিতে কোরবানীর পশূর হাট সয়লাব !!!
→ অনন্ত জলিল তার নতুন ছবির গানের
শ্যুটিং করতে চাঁদে গেছেন !!!
→ মানুষের সাথে রোবটের বিয়ের
অনুমোদন দিয়েছে ২০টি দেশ !!!
→ কে হবে এবারের
ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার? মেসির
নাতি নাকি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর
নাতি ???
→ ক্যাটরিনার নাতনীর সাথে সালমান
খানের নতুন মুভি রিলিজ হয়েছে . . .
‘দাবাঙ-২০’ !!!
→ ৩৮তম বর্ষে পদার্পণ
করেছে,
<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-6093789108089551" crossorigin="anonymous"></script>
শিক্ষক : তুমি হোমওয়ার্ক
করে আনো নি কেন?
ছাত্র : স্যার , লোডশেডিং । তাই
আলো ছিলো না ...
স্যার : মোমবাতি জ্বালালেই হতো
ছাত্র : স্যার, লাইটার ছিলো না...
স্যার : লাইটার ছিলোনা কেন ?
ছাত্র : স্যার ,
বাবা যে রূমে নামাজ
পড়ছিলো ওখানে ছিলো
স্যার : তাহলে .. ওখান
থেকে আনলে না কেন?
ছাত্র : স্যার , আমার ওজু
ছিলোনা ...
স্যার : ওজু ছিলোনা কেন ?
ছাত্র : পানি ছিলোনা স্যার...
স্যার : কেন ছিলোনা ?
ছাত্র : মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যার : স্টুপিড !!!
মোটরে কি হয়েছিলো?
ছাত্র : স্যার , শুরুতেই
তো আপনাকে বললাম , কারেন্ট
ছিলোনা
ছাত্রের এই অজুহাতের জন্য
কয়টা লাইক দিবেন?
করে আনো নি কেন?
ছাত্র : স্যার , লোডশেডিং । তাই
আলো ছিলো না ...
স্যার : মোমবাতি জ্বালালেই হতো
ছাত্র : স্যার, লাইটার ছিলো না...
স্যার : লাইটার ছিলোনা কেন ?
ছাত্র : স্যার ,
বাবা যে রূমে নামাজ
পড়ছিলো ওখানে ছিলো
স্যার : তাহলে .. ওখান
থেকে আনলে না কেন?
ছাত্র : স্যার , আমার ওজু
ছিলোনা ...
স্যার : ওজু ছিলোনা কেন ?
ছাত্র : পানি ছিলোনা স্যার...
স্যার : কেন ছিলোনা ?
ছাত্র : মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যার : স্টুপিড !!!
মোটরে কি হয়েছিলো?
ছাত্র : স্যার , শুরুতেই
তো আপনাকে বললাম , কারেন্ট
ছিলোনা
ছাত্রের এই অজুহাতের জন্য
কয়টা লাইক দিবেন?
ছেলেঃ জানু, আমার ২১ বছর বয়স
হয়ে গেছে। এখনো করতে পারলাম না !!!!
জীবনে প্রথম তাই আমার এই ব্যাপারে খুবই
আগ্রহ।
মেয়েঃ বলো কি? আমারও আগ্রহ আছে..
আমারও ১৮ বছর বয়স হয়ে গেছে। আমিও
এখনো করতে পারলাম না ???????
ছেলেঃ তাহলে চলো ।
মেয়েঃ ওকে, চলো।
.
.
. .
.
.
.
.আজকেই ভোটার আইডির জন্য রেজিস্ট্রেশন করি।
কি মামুরা ভাবছিলেন টা কি?
হয়ে গেছে। এখনো করতে পারলাম না !!!!
জীবনে প্রথম তাই আমার এই ব্যাপারে খুবই
আগ্রহ।
মেয়েঃ বলো কি? আমারও আগ্রহ আছে..
আমারও ১৮ বছর বয়স হয়ে গেছে। আমিও
এখনো করতে পারলাম না ???????
ছেলেঃ তাহলে চলো ।
মেয়েঃ ওকে, চলো।
.
.
. .
.
.
.
.আজকেই ভোটার আইডির জন্য রেজিস্ট্রেশন করি।
কি মামুরা ভাবছিলেন টা কি?
GP : বিয়ে করুন বউয়ের পাশে থাকুন ।
Banglalink : বউ বদলের চেষ্টায় ।
Airtel : বউয়ের টানে পাশে আনে ।
Robi : জ্বলে উঠুন বউয়ের শক্তিতে ।
Citycell : এমন অনেক কিছুই হবে যা কখনো হয়নি আগে ।
... Teletalk : বিয়ে করে ধৈর্য্যের বাধ ভেঙে দাও
Banglalink : বউ বদলের চেষ্টায় ।
Airtel : বউয়ের টানে পাশে আনে ।
Robi : জ্বলে উঠুন বউয়ের শক্তিতে ।
Citycell : এমন অনেক কিছুই হবে যা কখনো হয়নি আগে ।
... Teletalk : বিয়ে করে ধৈর্য্যের বাধ ভেঙে দাও
HOT দুপুর
আবুল ভাই বিয়া করছে।
বাসর রাতে যখন বউকে আদর
করতে গেল।
বউ রেগে গিয়ে বলল আমার
কাছে আসবি না।
আবুল ভাই কইল কেন?
বউ কইল
আমি মাকে কথা দিছি বিয়ের পর
এই সব ছেড়ে দেব।
কাহিনী বুঝলে বৈশাখী আনন্দে লাইক
মারেন।
আবুল ভাই বিয়া করছে।
বাসর রাতে যখন বউকে আদর
করতে গেল।
বউ রেগে গিয়ে বলল আমার
কাছে আসবি না।
আবুল ভাই কইল কেন?
বউ কইল
আমি মাকে কথা দিছি বিয়ের পর
এই সব ছেড়ে দেব।
কাহিনী বুঝলে বৈশাখী আনন্দে লাইক
মারেন।
<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-6093789108089551"
crossorigin="anonymous"></script>
ছেলে এবংমেয়েদের
আচরণেরপার্থক্য
চারজন
মেয়ে আড্ডাদিচ্ছে কেউ
একজন অবশ্যই
বলবে ওয়াওতোর
ভাইটাতোখুব সুন্দর,খুব
স্মার্ট।
কিন্তুচারজন
ছেলে আড্ডাদেওয়ার
সময় কখনোই
বলবেনাদোস্ত তোর
বোনটা খুবসুন্দরী।
কারণ আমরাবন্ধুর
বোনকেনিজেরবোনের
চোখেই
দেখি।
একমত হলেলাইকান।
আচরণেরপার্থক্য
চারজন
মেয়ে আড্ডাদিচ্ছে কেউ
একজন অবশ্যই
বলবে ওয়াওতোর
ভাইটাতোখুব সুন্দর,খুব
স্মার্ট।
কিন্তুচারজন
ছেলে আড্ডাদেওয়ার
সময় কখনোই
বলবেনাদোস্ত তোর
বোনটা খুবসুন্দরী।
কারণ আমরাবন্ধুর
বোনকেনিজেরবোনের
চোখেই
দেখি।
একমত হলেলাইকান।
প্রেমিক তার
প্রেমিকা কে ফোন করল!
প্রেমিক : কি ব্যাপার
তুমি আমাকে ফোন দাও
না কেন ?
প্রেমিকা : হরে কৃষ্ণ হরে রাম
ফোন
দেওয়া তোমার কাম
প্রেমিক : কৃষ্ণ কৃষ্ণ
হরে হরে মোবাইলে কি টাকা তোর
বাপে ভরে ? :-P:-P
BoYzz alwayz rockzz!!
Girlzz alwayz shocked!
প্রেমিকা কে ফোন করল!
প্রেমিক : কি ব্যাপার
তুমি আমাকে ফোন দাও
না কেন ?
প্রেমিকা : হরে কৃষ্ণ হরে রাম
ফোন
দেওয়া তোমার কাম
প্রেমিক : কৃষ্ণ কৃষ্ণ
হরে হরে মোবাইলে কি টাকা তোর
বাপে ভরে ? :-P:-P
BoYzz alwayz rockzz!!
Girlzz alwayz shocked!
ছেলে : তোমার নাম কি???
মেয়ে : কেন বলব??? তোমাকে
কি আমি চিনি???
ছেলে : না বললে আর কি করা .
মনে করেছিলাম তোমাকে আমার বাইক-টার পিছনে বসিয়ে নিয়ে রেস্টুরেন্টে গিয়ে একসাথে দুজনে লাঞ্চ করে একটু শপিং এ যাব কিন্তু তা আর হল না!!!!!
মেয়ে : সরি সরি, আমার নাম রিংকি, থাকি ধানমন্ডি, আমি মিরপুর কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পড়ি, কলেজ টাইম সকাল ৮ টা থেকে ১ টা, কলেজে বাবা দিয়ে যায় ছুটি দিলে একা বাসায় যাই!!!!!!
হা হা হা!!!!!
বয়েস ঠুক লাইক....
মেয়ে : কেন বলব??? তোমাকে
কি আমি চিনি???
ছেলে : না বললে আর কি করা .
মনে করেছিলাম তোমাকে আমার বাইক-টার পিছনে বসিয়ে নিয়ে রেস্টুরেন্টে গিয়ে একসাথে দুজনে লাঞ্চ করে একটু শপিং এ যাব কিন্তু তা আর হল না!!!!!
মেয়ে : সরি সরি, আমার নাম রিংকি, থাকি ধানমন্ডি, আমি মিরপুর কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পড়ি, কলেজ টাইম সকাল ৮ টা থেকে ১ টা, কলেজে বাবা দিয়ে যায় ছুটি দিলে একা বাসায় যাই!!!!!!
হা হা হা!!!!!
বয়েস ঠুক লাইক....
: বলেন তো দুনিয়াতে সবচেয়ে ভাগ্যবান ছেলে কে????
: সালমান খান??
: না..!
: শচীন টেন্ডুলকার??
: সেও না...
: সাকিব আল হাসান??
: না...
: বিল গেটস??
: না , সে না...! দুনিয়াতে সবচেয়ে ভাগ্যবান সেই ছেলে
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.যে তার গার্লফ্রেন্ডের একমাত্র বয়ফ্রেন্ড..... .!
একমত = লাইক
ভাগ্যবান কে কে আছেন ?...?
: সালমান খান??
: না..!
: শচীন টেন্ডুলকার??
: সেও না...
: সাকিব আল হাসান??
: না...
: বিল গেটস??
: না , সে না...! দুনিয়াতে সবচেয়ে ভাগ্যবান সেই ছেলে
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.যে তার গার্লফ্রেন্ডের একমাত্র বয়ফ্রেন্ড..... .!
একমত = লাইক
ভাগ্যবান কে কে আছেন ?...?
কোন এক নতুন দৈনিক
পত্রিকার খবরের ভুল
হেডিং-
"পুলিশের গু
খাইয়্যা বকের মৃত্যু!"
পরদিনের সংখ্যায় ভুল
সংশোধন
করেলেখা হলো-
হেডিংটি আসলে হবে "পুলিশের
গুলি খাইয়্যা যুবকের
মৃত্যু!" এ ভুলের
জন্যে আমরা অত্যন্ত
দু:খিত,
আমাদের পাছায় চুল
ছিল।
তার পরদিন আবার
সংশোধনী লেখা হলো-
লাইনটি আসলে হবে-
"আমাদের ছাপায় ভুল
ছিল" ;-
D ;-D
(লাইক
দিতে কিপটামি কইরেন
না)
পত্রিকার খবরের ভুল
হেডিং-
"পুলিশের গু
খাইয়্যা বকের মৃত্যু!"
পরদিনের সংখ্যায় ভুল
সংশোধন
করেলেখা হলো-
হেডিংটি আসলে হবে "পুলিশের
গুলি খাইয়্যা যুবকের
মৃত্যু!" এ ভুলের
জন্যে আমরা অত্যন্ত
দু:খিত,
আমাদের পাছায় চুল
ছিল।
তার পরদিন আবার
সংশোধনী লেখা হলো-
লাইনটি আসলে হবে-
"আমাদের ছাপায় ভুল
ছিল" ;-
D ;-D
(লাইক
দিতে কিপটামি কইরেন
না)
২০২০ সালে এমন হলে অবাক
হওয়ার কিছু নেই!!!!!
4-5টা মেয়ে একসাথে রাস্তার
পাশে বসে আড্ডা দিচ্ছে.
এমন সময় তাদের
সামনে দিয়ে একটা হ্যান্ডসামছেলে হেঁটে যাচ্ছে.
১ম মেয়ে : ঐ দেখ
yaar,একটা আইটেম যাচ্ছে!!!
২য় মেয়ে : কি মাল রে yaar!!!
৩য় মেয়ে : ঐ আইটেম
এদিকে আয়!!!!
ছেলে লজ্জা লজ্জা ভাব
নিয়ে তাদের সামনে আসবে.
৪র্থ মেয়ে : এই তোর মোবাইল
নাম্বারটা দে!!!!
ছেলে : আপনাদের
ঘরে কি বাপ ভাই নাই????
৫ম মেয়ে : বাপ ভাই আছে,
কিন্তু তুই তো নাই
রে চিকনা!!
হওয়ার কিছু নেই!!!!!
4-5টা মেয়ে একসাথে রাস্তার
পাশে বসে আড্ডা দিচ্ছে.
এমন সময় তাদের
সামনে দিয়ে একটা হ্যান্ডসামছেলে হেঁটে যাচ্ছে.
১ম মেয়ে : ঐ দেখ
yaar,একটা আইটেম যাচ্ছে!!!
২য় মেয়ে : কি মাল রে yaar!!!
৩য় মেয়ে : ঐ আইটেম
এদিকে আয়!!!!
ছেলে লজ্জা লজ্জা ভাব
নিয়ে তাদের সামনে আসবে.
৪র্থ মেয়ে : এই তোর মোবাইল
নাম্বারটা দে!!!!
ছেলে : আপনাদের
ঘরে কি বাপ ভাই নাই????
৫ম মেয়ে : বাপ ভাই আছে,
কিন্তু তুই তো নাই
রে চিকনা!!
এক লোক প্রতিদিন একই
রাস্তা দিয়ে অফিসে যায় । সেই
রাস্তায় প্রতিদিন একজন ফকির এক
জায়গায় বসে ভিক্ষা করে। একদিন
লোকটি ফকির টিকে বলল
লোক: কি ব্যাপার প্রতিদিন
দেখি আপনি একটা থালা নিয়ে ভিক্ষা করেন,
আজকে দেখছি দুইটা থালা ব্যাপার
কি???
ফকির: বাবা আপনাদের দোয়ার ইনকাম
ভালই হচ্ছে তাই একটা শাখা খুললাম
আর কি।
রাস্তা দিয়ে অফিসে যায় । সেই
রাস্তায় প্রতিদিন একজন ফকির এক
জায়গায় বসে ভিক্ষা করে। একদিন
লোকটি ফকির টিকে বলল
লোক: কি ব্যাপার প্রতিদিন
দেখি আপনি একটা থালা নিয়ে ভিক্ষা করেন,
আজকে দেখছি দুইটা থালা ব্যাপার
কি???
ফকির: বাবা আপনাদের দোয়ার ইনকাম
ভালই হচ্ছে তাই একটা শাখা খুললাম
আর কি।
"
একদিন এক ছেলের ফোন এ হঠাত একটা কল আসলো,
ঐ পাস থেকে একটা তরুনী অনেক সুন্দর একটা গলার শব্দ শুনাগেল.. তরুনী বলল,
আমি আপনাকে অনেক পছন্দ করি, আপনার সাতে দেখা করার জন্য আমার মাথা নষ্ট হয়ে আসে,
আপনে যদি আমার সাতে দেখা করতে চান তা হলে আমার বাসায় তারাতারী আসেন আমি বাসায় একলা,
তরুনীতা ঠিকানা দিল আর বলল আমার বাসা ২০ তলার উপরে কোন লিফট নেই...
আসবা তো JAAAAAAAAAAAAAA N ???.........
JAAN শুনে ছেলেটা তারাতারি ওই খানে গেল দেখলো লিখা আছে "তোমাকে মদন বানানো হইসে", ......
ছেলেটা ও নিচে লিখে দিলো, আমি মদন হয় নাই,কারন আমি আসিই নাই।
একদিন এক ছেলের ফোন এ হঠাত একটা কল আসলো,
ঐ পাস থেকে একটা তরুনী অনেক সুন্দর একটা গলার শব্দ শুনাগেল.. তরুনী বলল,
আমি আপনাকে অনেক পছন্দ করি, আপনার সাতে দেখা করার জন্য আমার মাথা নষ্ট হয়ে আসে,
আপনে যদি আমার সাতে দেখা করতে চান তা হলে আমার বাসায় তারাতারী আসেন আমি বাসায় একলা,
তরুনীতা ঠিকানা দিল আর বলল আমার বাসা ২০ তলার উপরে কোন লিফট নেই...
আসবা তো JAAAAAAAAAAAAAA N ???.........
JAAN শুনে ছেলেটা তারাতারি ওই খানে গেল দেখলো লিখা আছে "তোমাকে মদন বানানো হইসে", ......
ছেলেটা ও নিচে লিখে দিলো, আমি মদন হয় নাই,কারন আমি আসিই নাই।
কোন এক এলাকায় বাস করত এক দিনমজুর। তিনি যখন খেতে বসতেন তখন তার সাথে অন্য যে কোন ব্যাক্তিকে খাবার খাওয়াতেন। যাদেরকে তিনি বলতেন সাহাবী। সাহাবী মানে হল সাথী। বন্ধুদের না খায়িয়ে তার চলত না একদিনও।
যেদিন কাউকে পেতেন না, সেদিন বাজার থেকে চিনির পুতুল কিনে আনতেন। পরে সেগুলো সবাই ভাগ করে খেতেন।
কোন একদিন তিনি খাবার সময় কাউকে খুঁজে পেলেন না। তাই বাজারে গেলেন চিনির পুতুল কেনার জন্য। যখন ফিরে আসছিলেন তখন পথিমধ্যে তিন ব্যাক্তির সাথে দেখা। তিনি তাদেরকে অনুরোধ করলে তার বাসায় খাবার খাওয়ার জন্য।
অতিথিদের বারান্দায় বসিয়ে রেখে তিনি ভেতরে চিনির সাহাবী নিয়ে ঢুকলেন। তার একটি ছোট্ট মেয়ে ছিল। সে বাবার হাতে চিনির পুতুল দেখে চিৎকার করে বলতে লাগল, সাহাবী খাব; সাহাবী খাব, কি মজা! তিনি বললেন অবশ্যই খাব। তুমি একটা খাবে, তোমার মা একটা খাবে, আমিও একটা খাব। আজ তিনটি এনেছি।
এ কথা বাইরে বসে ঐ তিনজন শুনতে পেয়ে ভয়ে কানাকানি করে বলতে লাগল, এটা তো রাক্ষসের বাড়ি! খোদা বাচাও। তারা ভয়ে দৌঁড়ে পালিয়ে যেতে যেতে বলতে থাকে, পালাও পালাও সাহাবী খোর, মানুষ খেকো। মানুষ খেকো।
বাবার চেয়ে বেশি বুঝে
বাবা ছেলেকে নতুন জুতা কিনে দিয়ে বলল সিড়ি দিয়ে উঠার সময় দুইটা করে উঠবি। এতে জুতার উপর চাপ কমবে। জুতা বেশিদিন টিকবে।
কিছু ছেলে বাবার চেয়ে আরো এক ডিগ্রি উপরে। সে বাবাকে খুশি করার জন্য তিনটা সিড়ি করে উঠছে। উপরে উঠার পর বাবা ছেলের গালে মারল জোড়ে এক চড়।
ছেলের চিৎকারের শব্দে পাশের বাসার মহিলা এসে বলল এতটুকু বাচ্চাকে কেউ এভাবে মারে? কেন মেরেছেন?
বাবা: ওকে বলেছি দুইটা সিড়ি করে উঠবি তাহলে জুতা বেশিদিন টিকবে আর ও উঠলো তিনটা করে।
মহিলা: ও তো ঠিকই করেছে। আপনার তো খুশি হওয়ার কথা।
বাবা: খুশি হব কিভাবে বলেন, ও ২০০ টাকার জুতার তলা বাঁচাতে গিয়ে ৮০০ টাকার প্যান্টের তলা ছিঁড়ে ফেলেছে।
কিছু ছেলে বাবার চেয়ে আরো এক ডিগ্রি উপরে। সে বাবাকে খুশি করার জন্য তিনটা সিড়ি করে উঠছে। উপরে উঠার পর বাবা ছেলের গালে মারল জোড়ে এক চড়।
ছেলের চিৎকারের শব্দে পাশের বাসার মহিলা এসে বলল এতটুকু বাচ্চাকে কেউ এভাবে মারে? কেন মেরেছেন?
বাবা: ওকে বলেছি দুইটা সিড়ি করে উঠবি তাহলে জুতা বেশিদিন টিকবে আর ও উঠলো তিনটা করে।
মহিলা: ও তো ঠিকই করেছে। আপনার তো খুশি হওয়ার কথা।
বাবা: খুশি হব কিভাবে বলেন, ও ২০০ টাকার জুতার তলা বাঁচাতে গিয়ে ৮০০ টাকার প্যান্টের তলা ছিঁড়ে ফেলেছে।
ঘড়ি দশ মিনিট স্লো
একদিন হাবলু হাত ঘড়ি না নিয়েই তিন তলা থেকে নেমে আসল। নামার পর হঠাৎ মনে হয়েছে ঘড়ির কথা। তাই নিচ থেকে আম্মাকে ডেকে ঘড়িটি ওপর থেকে ফেলার জন্য বলল।
তার আম্মা ঘড়িটি ফেললেন। তার পরও হাবলু হাতে ক্যাচ পাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ঘড়িটি ধরার জন্য।
পাশের বাসার আঙ্কেল দেখে বললেন কি রে হাবলু হাত উচু করে আছিস কেন?
হাবলু: আম্মা উপর থেকে ঘড়িটি ফেলবে তো তাই।
আঙ্কেল: আরে বোকা ঘড়িটি তো ফেলেছে অনেক আগে। নিচে পড়ে আছে।
হাবলু: না আঙ্কেল মানে আমার ঘড়িটি দশ মিনিট স্লো তো তাই।
<script async src="https://pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js?client=ca-pub-6093789108089551" crossorigin="anonymous"></script>
তার আম্মা ঘড়িটি ফেললেন। তার পরও হাবলু হাতে ক্যাচ পাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ঘড়িটি ধরার জন্য।
পাশের বাসার আঙ্কেল দেখে বললেন কি রে হাবলু হাত উচু করে আছিস কেন?
হাবলু: আম্মা উপর থেকে ঘড়িটি ফেলবে তো তাই।
আঙ্কেল: আরে বোকা ঘড়িটি তো ফেলেছে অনেক আগে। নিচে পড়ে আছে।
হাবলু: না আঙ্কেল মানে আমার ঘড়িটি দশ মিনিট স্লো তো তাই।
No comments:
Post a Comment